নেট্রাম মিউর (Natrum Muriaticum) একটি জনপ্রিয় হোমিওপ্যাথিক ওষুধ, যা সাধারণত বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত সাধারণ লবণ (Sodium chloride) থেকে প্রস্তুত করা হয়, তবে হোমিওপ্যাথিক ডিলিউশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এটি ওষুধে পরিণত হয়। নেট্রাম মিউরের প্রধান ব্যবহার ১. মাইগ্রেন ও মাথাব্যথা – বিশেষ করে যদি রোদে বা অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে মাথাব্যথা হয়, রোগীর লবণ পছন্দ ।2. মানসিক দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা – অতীতের কষ্ট বা মানসিক আঘাতের কারণে যারা দুঃখবোধ করেন, তাদের জন্য কার্যকর।3. অ্যানিমিয়া ও দুর্বলতা – শরীর দুর্বল লাগলে বা রক্তস্বল্পতা থাকলে এটি সাহায্য করতে পারে।4. চামড়ার সমস্যা – ব্রণ, একজিমা বা শুষ্ক ত্বকের সমস্যায়…
Month: February 2025
ইপিকাক হোমিও ঔষধ।
ইপিকাক (Ipecac) হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সাধারণত বমি, বমিভাব (নসিয়া) এবং ফুসফুস ও শ্বাসযন্ত্রের সমস্যার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি Ipecacuanha উদ্ভিদ থেকে তৈরি হয়। ইপিকাকের প্রধান ব্যবহার: মাত্রা ও সেবন: সতর্কতা:
১২ই ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান বনাম সাউথ আফ্রিকার ত্রিদেশী ম্যাচ।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজের ম্যাচে পাকিস্তান দক্ষিণ আফ্রিকাকে ছয় উইকেটে পরাজিত করে তাদের ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করার রেকর্ড গড়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথমে ব্যাট করে ৫০ ওভারে ৩৫২ রানে পৌঁছায়, যেখানে অধিনায়ক তেম্বা বাভুমা ৯৬ বলে ৮২, ম্যাথিউ ব্রিটজকে ৮৪ বলে ৮৩ এবং হেইনরিখ ক্লাসেন করেন ৫৬ বলে ৮৭ রান করেন। জবাবে, পাকিস্তান শুরুতেই ৯১ রানে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়লেও, চতুর্থ উইকেটে সালমান আলি আঘা (১০৩ বলে ১৩৪) রান এবং অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান করেন (১২৮ বলে ১২২ রানে অপরাজিত) দুইজন মিলে ২৬০ রানের…
হোমিওপ্যাথি কি?
হোমিওপ্যাথি হল একটি বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি, যা ১৭৯৬ সালে জার্মান চিকিৎসক স্যামুয়েল হ্যানিম্যান দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পদ্ধতির মূল নীতি হলো “লাইক কিয়ার্স লাইক” (সদৃশ বিধান), অর্থাৎ কোনো পদার্থ যদি সুস্থ ব্যক্তির দেহে নির্দিষ্ট লক্ষণ সৃষ্টি করে, তবে সেই একই পদার্থ অতি মাত্রায় মিশ্রিত (ডাইলিউটেড) ও শক্তিবর্ধিত (পোটেন্সাইজড) অবস্থায় অসুস্থ ব্যক্তির অনুরূপ লক্ষণ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। প্রধান বৈশিষ্ট্য: ১. অতি মিশ্রণ (Potentization): ২. ব্যক্তিকেন্দ্রিক চিকিৎসা: ব্যবহার ও সতর্কতা: উপসংহার: হোমিওপ্যাথি একটি বিতর্কিত পদ্ধতি, যার কার্যকারিতা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত নয়। যেকোনো স্বাস্থ্য সমস্যায় যোগ্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই সর্বোত্তম।